পেনশন পুনরুদ্ধার
আমাদের আজকের আলোচনার বিষয়ঃ পেনশন পুনরুদ্ধার। যা ” দ্য বিট্রেয়াল অব ইস্ট পাকিস্তান- এ এ কে নিয়াজি” বইয়ের অংশ। পেনশন …
[ADINSERTER AMP]
[ADINSERTER AMP]জেনারেল ইয়াহিয়া খান (ফেব্রুয়ারি ৪, ১৯১৭ – আগস্ট ১০, ১৯৮০) পাকিস্তান সেনাবাহিনীর প্রাক্তন সর্বাধিনায়ক, ও ১৯৬৯ হতে ১৯৭২ খ্রীস্টাব্দ পর্যন্ত পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি ও সামরিক শাসক ছিলেন। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় তার আদেশেই পাকিস্তান সেনাবাহিনী তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানে হত্যাযজ্ঞ চালায়। এই যুদ্ধে মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় সেনাবাহিনীর কাছে পাকিস্তানের পরাজয়ের পর ইয়াহিয়া খান জুলফিকার আলী ভুট্টোর কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। ইয়াহিয়া ছিলেন অখণ্ড পাকিস্তানের সর্বশেষ রাষ্ট্রপতি। ইয়াহিয়া ১৯৩৯ সালে দেহরাদুনের ইন্ডিয়ান মিলিটারি একাডেমী থেকে কমিশন পেয়েছিলেন বেলুচ রেজিমেন্টে।
ইয়াহিয়া খানের জন্ম হয়েছিলো ১৯১৭ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি পাঞ্জাব প্রদেশের চকওয়ালে। ইয়াহিয়া পাঠান বংশের লোক ছিলেন।
ইয়াহিয়ার বাবা ব্রিটিশ ভারতীয় পুলিশের একজন সদস্য ছিলেন। ইয়াহিয়া দেহরাদুনের কর্নেল ব্রাউন ক্যাম্ব্রিজ স্কুলে পড়েন এবং এরপর পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়, লাহোরে বিএতে ভর্তি হন। ১৯৩৯ সালের ১ইমে ইয়াহিয়া ভারতীয় সামরিক একাডেমী থেকে ২য় লেফটেন্যান্ট হিসেবে বের হন মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণ শেষে এবং ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীর ১০ম বেলুচ রেজিমেন্টের ৪র্থ ব্যাটেলিয়নে নিয়োগ পান। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন ইয়াহিয়া ছিলেন ইউরোপে এবং ইতালীতে তিনি আটক হয়েছিলেন যদিও পরে পালিয়ে আসেন।
স্বাধীন পাকিস্তানে ইয়াহিয়া নবগঠিত পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন পাকিস্তানের স্বাধীনতার বছর ১৯৪৭ সালেই; ইয়াহিয়া প্রথমে কোয়েটাতে স্টাফ কলেজে নিয়োগ পেয়েছিলেন। ১৯৫১ সালে মাত্র ৩৪ বছর বয়সে তিনি ব্রিগেডিয়ার হয়েছিলেন। মেজর জেনারেল হিসেবে ইয়াহিয়া উপ প্রধান জেনারেল স্টাফ, রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব, ৭ম পদাতিক ডিভিশনের অধিনায়ক, ১৪তম পদাতিক ডিভিশনের অধিনায়ক এবং এ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল ছিলেন; আর লেঃ জেনারেল হিসেবে শুধু উপ সেনা সর্বাধিনায়ক ছিলেন।
আমাদের আজকের আলোচনার বিষয়ঃ পেনশন পুনরুদ্ধার। যা ” দ্য বিট্রেয়াল অব ইস্ট পাকিস্তান- এ এ কে নিয়াজি” বইয়ের অংশ। পেনশন …
আমাদের আজকের আলোচনার বিষয়ঃ গোপনীয় দরখাস্ত ১। যা ” দ্য বিট্রেয়াল অব ইস্ট পাকিস্তান- এ এ কে নিয়াজি” বইয়ের অংশ। …
আমাদের আজকের আলোচনার বিষয়ঃদ্য বিট্রেয়াল অব ইস্ট পাকিস্তানের উপসংহার। যা ” দ্য বিট্রেয়াল অব ইস্ট পাকিস্তান- এ এ কে নিয়াজি” বইয়ের …
আমাদের আজকের আলোচনার বিষয়ঃ আমার পাকিস্তানে ফিরে আসা। যা ” দ্য বিট্রেয়াল অব ইস্ট পাকিস্তান- এ এ কে নিয়াজি” বইয়ের …
আমাদের আজকের আলোচনার বিষয়ঃ যুদ্ধবন্দি শিবির নম্বর ১০০। যা ” দ্য বিট্রেয়াল অব ইস্ট পাকিস্তান- এ এ কে নিয়াজি” বইয়ের …
আমাদের আজকের আলোচনার বিষয়ঃআমাদের আত্মসমর্পণ। যা ” দ্য বিট্রেয়াল অব ইস্ট পাকিস্তান- এ এ কে নিয়াজি” বইয়ের অংশ। আমাদের আত্মসমর্পণ …
আমাদের আজকের আলোচনার বিষয়ঃ জানুয়ারি ১৯৭২ থেকে ১৯৭৪ পর্যন্ত। যা ” দ্য বিট্রেয়াল অব ইস্ট পাকিস্তান- এ এ কে নিয়াজি” …
আমাদের আজকের আলোচনার বিষয়ঃ পূর্ব পাকিস্তানের পতন ছিল একটি সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের ফল। যা ” দ্য বিট্রেয়াল অব ইস্ট পাকিস্তান- এ …
আমাদের আজকের আলোচনার বিষয়ঃ প্রকাশ্য যুদ্ধ। যা ” দ্য বিট্রেয়াল অব ইস্ট পাকিস্তান- এ এ কে নিয়াজি” বইয়ের অংশ। প্রকাশ্য …
আমাদের আজকের আলোচনার বিষয়ঃ ঢাকার প্রতিরক্ষা। যা ” দ্য বিট্রেয়াল অব ইস্ট পাকিস্তান- এ এ কে নিয়াজি” বইয়ের অংশ। ঢাকার …